পাকিস্তানের সফল নারী রাজনীতিবিদরা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

তুখোড় রাজনীতিক। দাপুটে ব্যক্তিত্ব। আর একই সঙ্গে অসম্ভব আকর্ষণীয়। পাকিস্তানের এই নারী রাজনীতিবিদরা নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করেছেন কর্মক্ষেত্রে।

মরিয়ম নওয়াজ: প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কন্যা মরিয়ম। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির পরিচিত মুখ তিনি।

সুমাইরা মালিক: ২০০২ সালে ন্যাশনাল অ্যালায়েন্সের জয়ী প্রার্থী। পাকিস্তানের পর্যটন বিভাগে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। মানবাধিকার কর্মী সুমাইরা কালাবাগের নবাব আমির মুহাম্মদ খানের নাতনি এ বারেও ভোটে জিতেছেন।

কাশমালা তারিক: ২০১৩ সালে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশ থেকে জয়ী প্রার্থী। শুধুমাত্র নারী প্রার্থীদের জন্যই নির্ধারিত ছিল এই আসন। পাকিস্তান মুসলিম লিগের নেত্রী কাশমালা পাকিস্তান সংসদে দশ বছর দাপটের সঙ্গে কাজ করেছেন।

হিনা রাব্বানি খার: পাকিস্তান পিপলস পার্টির সদস্য হিনা পাকিস্তানের সর্বকনিষ্ঠ ও পাকিস্তানের প্রথম নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী। রাজনীতিবিদ গুলাম নূর রাব্বানির মেয়ে হিনার স্টাইল, বক্তব্যও বেশ জনপ্রিয়।

আলিজে ইকবাল হায়দার: ২০১৩ সালে পাকিস্তানের সিন্ধ প্রদেশ থেকে নির্বাচিত হন। তার বাবা প্রাক্তন আইনজীবী ইকবাল হায়দারের পথে মানবাধিকারের লক্ষ্যে লড়াই করাই তার একমাত্র লক্ষ্য বলে দাবি করেছেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির এই সদস্য।

আয়লা মালিক: ইমরান খানকে আদর্শ মেনে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ দলে যোগ দেন পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট সর্দার ফারুক আহমদ খান লেঘারির কন্যা। লেঘারি প্রতিষ্ঠিত মিল্লাত পার্টির ডেপুটি জেনারেল সেক্রেটারি ছিলেন তিনি।

হিনা পারভেজ বাট: একাধারে রাজনীতিবিদ, অন্য দিকে ফ্যাশন ডিজাইনার। পাকিস্তান মুসলিম লিগের এই সদস্য লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিজ্ঞানের ছাত্রী ছিলেন। স্নাতকোত্তর স্তরে স্বর্ণপদক পেয়েছেন।