কানাইঘাটের ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী হচ্ছেন ফখরুজ্জামান চৌধুরী

 

 সিলবাংলা সংবাদ:: নেতা নয় নীতি চাই সত্য যোগ্য পরিশ্রমী লোক কে ক্ষমতায় চাই।আলোকিত ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট উপজেলার ৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়ার লক্ষ্যে আসন্ন ইউনিয়ন নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী তরুণ উদ্যোক্তা ও সমাজসেবক গরীবের বন্ধু মোঃ ফখরুজ্জামান চৌধুরী।

 

 

তিনি ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট উপজেলার ৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষামূলক সহ অনেক সেবামূলক কাজে জড়িত রয়েছেন ।৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজে সাধারণ মানুষের কাছে ছুটে যাওয়ার পাশাপাশি নিজ ইউনিয়নে বিভিন্ন সামাজিক কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।সকলের স্বপ্নের ৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়ন কে সকল শেণ্রী পেশার মানুষের সুচিন্তিত মতামতের ভিত্তিতে একটি সমৃদ্ধশালী ডিজিটাল ইউনিয়ন হিসাবে রুপান্তরিত করতে চান তিনি।

 

 

ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট উপজেলার ৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের এক চৌধুরী পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।পিতা মরহুম বশিরুল হক চৌধুরী ৮ নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের  চেয়ারম্যান ছিলেন। ঝিঙ্গাবাড়ী ফাজিল মাদ্রাসা থেকে তিনি দাখিল পাস করেন পরবর্তীতে সিলেট সরকারি কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করেন।তিনি সেই ছোটবেলা থেকে সমাজের গরীব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে কাজ করে আসছেন।ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট উপজেলার ৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। সমাজসেবক মোঃ ফখরুজ্জামান চৌধুরী তার পিতা মরহুম বশিরুল হক চৌধুরী কাছ থেকে জনগণের পাশে থেকে কিভাবে সেবা করা যায়, সেটা বাবার খুব কাছে থেকে শিখেছেন। বাবা হাত ধরে সমাজের অসহায় মানুষের পাশে সব সময় কাজ করে গিয়েছেন। তিনি বলে আমার বাবা মরহুম বশিরুল হক চৌধুরী জনগণের ভোটে নির্বাচিত একজন চেয়ারম্যান ছিলেন।বাবা সারা জীবন মসজিদ,মাদ্রাসা, এতিমখানা,স্কুল সহ এলাকার বিভিন্ন সামাজিক কাজে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।জনগণের জন্য বাবার দরজা সব সময় খোলা ছিল।আমার চাচা মরহুম আজিজুল হক চৌধুরী বোম্বাই হাজি একজন দানবীর মানুষ ছিলেন মসজিদ মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি গরীব মানুষের বন্ধু ছিলেন কোন গরীব মানুষ চাচার কাছে থেকে খালি হাতে ফিরে যায়নি কখনো।

 

 

মো ফখরুজ্জামান চৌধুরী করোনাকালীন সময়ে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন গরীব অসহায় মানুষদের,রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পে গিয়ে নিজ হাতে মানুষের সাহায্য সহযোগিতা করেছেন, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের সাহায্য করেছেন, শীত বস্ত্র দান,অসহায় মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত, হতদরিদ্র ও প্রতিবন্ধী,ইমাম,মুয়াজ্জিন,কুরআনের হাফেজদের পাশে দাঁড়িয়েছেন,রমজানে উপহার সামগ্রী বিতরণ,ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ,ইফতার বিতরণ সহ নানা সমাজসেবা মূলক কার্যকম করেছেন।তিনি নিজ ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইউনিয়নের বিভিন্ন প্রান্তের দরিদ্র জনগণের মাঝে খাদ্য ও ত্রাণ সামগ্রী দিয়ছেন। বিনামূল্যে দরিদ্রদের স্বাস্থ্যসেবা,পরিবেশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি, বৃক্ষরোপনত্যা ইত্যাদি সহ অসংখ্য কার্যকম পরিচালনা করে আসছে তিনি। বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন ইউনিয়নে।ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট উপজেলার ৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নের জনগণ মো ফখরুজ্জামান চৌধুরী মত একজন মহৎ, সৎ,যোগ্য, শিক্ষিত ব্যক্তিকে তাদের সেবক হিসেবে পেতে চায়।

 

তাই ফখরুজ্জামান চৌধুরী দেশে বিদেশে বসবাসরত এলাকার সকল জনগণ ও শুভানুধ্যায়ী দের প্রতি সালাম ও দোয়া এবং সহযোগিতা কামনা করেছেন।তিনি বলেন,স্বপ্নের সোনার বাংলা শক্তিশালী করতে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির একজন ক্ষুদ্র কর্মী হিসেবে বিগত সময় থেকে জনগণের সাথে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন,ইউনিয়ন বাসীর সহযোগীতা পেলে আমি বিজয়ী হবো। শিক্ষা,স্বাস্থ্য,যোগাযোগ ব্যবস্থা,কর্মসংস্থান, মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান সহ নানা ক্ষেত্রে যেসব অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছি সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখা প্রয়োজন।ঐতিহ্যবাহী কানাইঘাট উপজেলার ৮নং ঝিঙ্গাবাড়ী ইউনিয়নে উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডের সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে কাজ করে যাচ্ছি ও আগামীতে করে যাবো। সমাজসেবক মো ফখরুজ্জামান চৌধুরী কে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে দেখতে চায় স্থানীয় কর্মী সমর্থক সহ সাধারণ জনগণ। এ লক্ষে এরই মধ্যে ফখরুজ্জামান চৌধুরী কে ঘিরে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন স্থানীয়রা। যার প্রমাণ মিলছে ফখরুজ্জামান চৌধুরী বিভিন্ন উঠান বৈঠক সহ বিভিন্ন সভা সমাবেশে।